ডাকবাংলো ছুঁয়ে যে মৃত রেলগাড়ি চলে গ্যাছে
পকেটবৃত্তে, তার গল্প অন্যদিন; বরং যে
ছেলেটি বাবার হাত ধরার বদলে তাঁর চিঠির
গন্ধ শুঁকে কাটিয়েছে ছেলেবেলা, যৌবনে
মৃন্ময়ীর মুগ্ধতায় ভাসিয়েছে কবিতার প্রতিটি
শব্দ; আজ তারই গল্প হোক।
পরিকল্পনা করে জীবন চলে নাই কোনোদিন।
শৈশব পেরিয়ে যদি চলে যাই আদি উৎসে;
আমি,
আমিই ছিলাম!
আমি,
আমিই আছি!
হাত বদল হতে হতে
পরিণত সন্তানের জাতক।
বলেছি আগেও; স্বপ্নে কোনও রঙ নেই।
স্বপ্নেরা এসেছিল বলেই শাদা-কালোর পৃথিবীকে
ভালোবাসতে শিখেছি অজান্তে।
সব ভুলের শেষে মৃত্যুপূর্বে মাশুল গুনতে হবে জেনেও
বুঁদ বুঁদ অক্সিজের নেশায় কাদা-জলে একাকার!
Ñ কবিতায় জীবন চলেনা হে।
Ñ ধুর, মশাই। কবিতা পেলেন কোথা? কবিতার খোঁজে, কবি; আকাশ আর মৃত
চাঁদ যখন মুখোমুখি আমি সেখানে ছিলাম বৈকি, মৃন্ময়ীর বানানটা শুধরে নিতে!
কবি বললেন,”বানানটা ভুল থাকুক, তাতেই ভালোবাসা পূর্ণতা পায়!”
0 মন্তব্য(গুলি):