০১!
সোনালী হুকে ঝুলন্ত একটি বিষের টোপ...
মস্তিকের
ভিতরে
উত্তাপ,
নিউরনিক শুন্যতা অবশেষে খুঁজে পায় ১টি ধাঁধা...
আমি
অবিশ্বাস
অকৃতজ্ঞতা
খুঁজে দেখছিলাম,
কষ্টসমুদ্র আর্দ্রতা পায় ক্যামনে?
আদরের সাপ, রাতের আঁধারে সঙ্গম খোঁজে উন্মাদ, কিশোরীর হলুদ ফিতের
আলোকে ভেবে নেয় নাগিনীর শরীর! শাদা দুধের নেশায় মদের পেয়ালায় মাথা
গোঁজে সরল বিশ্বাসে!
২!
(সামনে শূন্যবিহীন দুই, এতে কি ধারাবাহিকতা নষ্ট হোয়ে যায়!)
দু’টো রাস্তা একটি হলুদ কাঠে বিচ্যুত হল...
দীর্ঘ
সময়
দাঁড়ালাম,
দূরত্বের ব্যবধানে পদস্থাপন করিনি ক্ষুদ্র ভ্রমণে...
ঈশ্বরের
প্রয়োজন নেই
ভালোবাসার উষ্মশ্বাসে!
কী প্রশান্তির আনন্দ! বন্য আনন্দ?
বুঝতে চেয়েছিলাম ক্ষয়ে যেতে যেতেই!
মৃন্ময়ী সর্বদাই শান্তির অদ্বিতীয় নববধূ। “সৌন্দর্য সত্য, সত্যই সৌন্দর্য”’জেনে এক
নিঃসঙ্গ মেঘ একাকী শান্তিপূর্ণ রাজত্বের নীরব আঙ্গিকে মার্বেল পুরুষের মতো
বনশাখাগুলির সাথে যুদ্ধ করেনি।
0 মন্তব্য(গুলি):